স্ত্রীর সম্মতি ছাড়া কোনো স্বামী যদি যৌন সম্পর্ক স্থাপন করে তাহলে সেটাকে ‘বৈবাহিক ধর্ষণ, অর্থাৎ ‘ম্যারিটাল রেপ’ হিসেবে গণ্য করে আইন সংশোধনে সরকারের সংশ্লিষ্টদের প্রতি লিগ্যাল (আইনি) নোটিশ পাঠানো হয়েছে।
আজ রোববার (১ নভেম্বর) সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী অ্যাডভোকেট মো. জাহিদ চৌধুরী জনি এই নোটিশ পাঠান।
লিগ্যাল নোটিশে আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব, মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিব, বাংলাদেশ ল কমিশনের চেয়ারম্যান, ন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস কমিশন অব বাংলাদেশের চেয়ারম্যান, মহিলা ও শিশু বিষয়ক অধিদফতরের ডিজি এবং সমাজসেবা অধিদফতরের ডিজিকে বিবাদী করা হয়েছে।
উক্ত নোটিশে উল্লেখ করা হয়েছে, বাংলাদেশের প্রচলিত নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন এবং দণ্ডবিধির কোথাও নারীর বৈবাহিক জীবনে তার স্বামী কর্তৃক যদি ধর্ষিত হয়, তাহলে ধর্ষণ সংক্রান্ত বিষয়ে কোনো আইনি পদক্ষেপ ওই নারী নিতে পারেন না। এছাড়া সামাজিকতার প্রেক্ষাপটে কখনো এ বিষয়টা নিয়ে জনসম্মুখে আসতেও পারেন না তিনি।