যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরেছেন গত শুক্রবার। এরপর করোনা পরীক্ষায় এসেছে নেগেটিভ ফল। অনেকেই ভেবেছিলেন যুক্তরাষ্ট্রে থাকায় ফিটনেস নিয়ে মোটেই কাজ করেননি সাকিব। ফলে তার ফিটনেস লেভেলও আপ টু দ্য মার্ক নেই।
অনেকে আবার এও বলেছিলেন, বঙ্গবন্ধু কাপের লক্ষ্যে বিসিবি’র নেয়া ফিটনেস পরীক্ষায় তিনি পাস মার্কও পাবেন না। কিন্তু সবার ধারণা মিথ্যে প্রমাণ করে ফিটনেস টেস্টে বাজিমাত করলেন এই টাইগার ‘সুপারম্যান’। পাশের জন্য বেঞ্চ মার্ক ১১ ধরে দেওয়া হলেও তিনি পেয়েছেন ১৩ ঊর্ধ্বো। আরো স্পষ্ট করে বললে ১১৩ ক্রিকেটারের মধ্যে সর্বোচ্চ স্কোর করেছেন।
আজ বুধবার (১১ নভেম্বর) বিপ টেস্টে সাকিবের স্কোর এসেছে ১৩.৭। পাঁচ দলের বঙ্গবন্ধু টি-টোয়েন্টি উপলক্ষ্যে গত দুই দিনে বিসিবি’র নেয়া দুই ফিটনেস টেস্টে গতকাল পর্যন্তও ১১৩ ক্রিকেটারের মধ্যে ১৩.৪ চার নিয়ে শীর্ষে ছিলেন তরুণ বাঁহাতি স্পিনার নিহাদুজ্জামান। কিন্তু আজ তাকেও ছাপিয়ে গেলেন সাকিব।
দুদিন আগে (৯ নভেম্বর) ফিটনেস পরীক্ষা দেওয়ার কথা ছিল সাকিব আল হাসানের। নির্ধারিত সময়ের দুই ঘণ্টা আগেই চলে এসেছিলেন মিরপুর শের-ই-বাংলা স্টেডিয়ামে। কিন্তু তাকে ভালোভাবে পরখ করে দেখতে আজ তার ফিটনেস টেস্ট নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় টাইগার প্রশাসন।