ঢাকা   রোববার ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ৯ অগ্রাহায়ণ ১৪৩১, ২২ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটিতে “আত্মত্যাগের চেতনায় আগামীর বাংলাদেশ”

ক্যাম্পাস

বিডিটোন ডেস্ক

প্রকাশিত: ০৩:২৮, ২৪ নভেম্বর ২০২৪

আপডেট: ০৩:৩০, ২৪ নভেম্বর ২০২৪

সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটিতে “আত্মত্যাগের চেতনায় আগামীর বাংলাদেশ”

সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটিতে “আত্মত্যাগের চেতনায় আগামীর বাংলাদেশ”

২৩ নভেম্বর, শনিবার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটির চার শহিদসহ সকল শহিদ ও আহতদের স্মরণে “আত্মত্যাগের চেতনায় আগামীর বাংলাদেশ” শীর্ষক আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। 

সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটির মাল্টিপারপাস হলে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বিশ্ববিদ্যালয়টির উপাচার্য, অধ্যাপক ড. ইউসুফ মাহবুবুল ইসলাম।  

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন-অন্তবর্তীকালীন সরকার, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের ভূমি মন্ত্রণালয় এবং বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের মাননীয় উপদেষ্টা, এ. এফ. হাসান আরিফ। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন- আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনালের প্রসিকিউটর, এবং বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট এর এডভোকেট, ব্যারিস্টার শাইখ মাহদী। 

অনুষ্ঠানে সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটি বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান রেজাউল করিম। 

অন্যান্য অতিথিবৃন্দের মধ্যে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সদস্য সচিব আরিফ সোহেল, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন নির্বাহী কমিটির সদস্য রিফাত রশিদ, জাতীয় নাগরিক কমিটির লেখক ও সদস্য তুহিন খান, এক্টিভিস্ট ও রাজনীতি বিশ্লেষক সাইয়্যেদ আব্দুল্লাহ, সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটির উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. এম মোফাজ্জল হোসেন এবং স্কুল অব আর্টস এন্ড সোশ্যাল সায়েন্স এর ডিন এবং আহ্বায়ক, অনুষ্ঠান উদযাপন কমিটি, অধ্যাপক ড. ফারহানা হেলাল মেহতাব এ অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন।

শহিদ পরিবারের সম্মানিত সদস্যরা এ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। তাদের হাতে বিশ্ববিদ্যায়ের পক্ষ থেকে উপহার সামগ্রী তুলে দেওয়া হয়।

অতিথিবৃন্দ স্বৈরাচার পতন আন্দোলনে সকল শহিদ ও আহতদের আত্মত্যাগের কথা তুলে ধরে আগামীর একটি বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন। শহিদদের রক্ত যেন বৃথা না যায়, তার জন্য ছাত্রসমাজকে অতন্দ্র প্রহরীর ভূমিকা পালন করতে আহ্বান জানান তাঁরা।

অন্যান্যদের মাঝে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার, ট্রেজারার, ডিনবৃন্দ, বিভাগীয় প্রধানগণ, শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারি ও শিক্ষার্থীরা।